সম্পর্ক ব্যাপারটা সুতোর মতো। বেশি টানলে ছিড়ে যায়। অনেক সময় সম্পর্কের মাঝে এতটাই দুরত্ব চলে আসে যে এই সুতোটা দুর্বল হয়ে পড়ে। তবে যে দুজন সম্পর্কে রয়েছেন, তারা যদি সত্যিই চান এই সম্পর্কে থাকতে, তাহলে সুতো থাকবে অটুট। তাই প্রথমেই জানতে হবে দুজনের ইচ্ছে, তারপর না হয় সমাধান সাময়িক ঝগড়ার।
দিন দিন যদি সঙ্গীর সঙ্গে দুরত্ব বাড়তে থাকে, তাহলে এর সমাধান লুকিয়ে রয়েছে মর্নিং সেক্সে! অবাক হচ্ছেন? বিশেষজ্ঞরা কিন্তু ঠিক এরকমটাই বলছেন। মর্নিং সেক্স নাকি সম্পর্কে পুরনো রসায়ন ফেরাতে দারুণ কাজ করে। তবে এর জন্য মেনে চলতে হবে বিশেষ কিছু নিয়ম।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সকালে পুরুষ ও মহিলা- দুজনেই খানিকটা উত্তেজিত থাকেন, এটা মানবদেহের স্বাভাবিক প্রবণতা। সেই উত্তেজনাটুকুর উপর ভর করে সকালেই সঙ্গীর সঙ্গে ঘনিষ্ঠ হোন।
মহিলাদের পোশাকের প্রতি পুরুষরা এমনিতেই বেশ দুর্বল হন। তাই সকালেই আপনার পার্টনারের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ হতে চাইলে বা তাকে উত্তেজিত করতে চাইলে একটু ছোট পোশাক পরুন। অন্তর্বাস এক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি কাজে আসে। আপনার ত্বকের উষ্ণতার আঁচ পেতে দিন আপনার সঙ্গীকে।
এছাড়াও সকালে বাথরুমে টেনে নিয়ে যেতে পারেন আপনার পার্টনারকে। একসঙ্গে গোসল করতে করতে ভেসে যেতে পারেন আদরে। ট্রাই করে দেখতে পারেন ‘টাওয়েল ডান্স’ও। তাহলে আর দেরি না করে, কাল সকাল থেকেই আপনার সঙ্গীকে ভাসিয়ে নিয়ে যান আদরের মৌতাতে।
তবে শুধু সম্পর্ক নয়। শরীরও ভাল থাকবে মর্নিং সেক্সে। ইনস্ট্যান্ট মুড বুস্টারের কাজ করে মর্নিং সেক্স। সারাদিন মন থাকে ফুরফুরে। আলাদা একটা পজিটিভিটি কাজ করে মনের মধ্যে। নিয়মিত ভোরবেলা খালি পেটে যৌন মিলনে লিপ্ত হলে কমে হার্ট অ্যাটাকের সম্ভবনা৷
সূত্র: সংবাদ প্রতিদিন
[টিবিএন৭১/এসএস]